শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন
Title :
পঞ্চগড়ে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে প্রেস ব্রিফিং গাংনীতে ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতিকে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যা ॥ চিরকুট উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে ওরশের নামে অসামাজিক কার্যকলাপ বন্ধের দাবী পঞ্চগড়ে ছাত্রদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় র‌্যালি ও রক্তদান কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হারিয়ে যাওয়া ৮১টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে ফিরিয়ে দিলো পুলিশ নানা আয়োজনে মেহেরপুরে ছাত্রদলের ৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন বাবার হত্যার বিচার ও পৈত্রিক সম্পত্তি ফিরে পেতে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে তনয় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি জব্দ সাংবাদিকদের উপর হামলার প্রতিবাদে মেহেরপুরে মানববন্ধন

মুজিবনগরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই নারীর উপর হামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • Update Time : বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫০ Time View
মুজিবনগরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই নারীর উপর হামলা
মুজিবনগরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে দুই নারীর উপর হামলা

মেহেরপুরের মুজিবনগরে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কামরুন নাহার ও সুখী খাতুন নামের দুই নারীকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার একই উপজেলার বিদ্যাধরপুর বাজারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সুখী খাতুনের স্বামী আবুল কালাম আজাদ মুজিবনগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযুক্তরা হলেন, একই এলাকার মৃত মোজাম্মেল হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম, মৃত অপে সদ্দারের ছেলে সাহাবদ্দীন, সাইফুল ইসলামের স্ত্রী হাসিনা খাতুন, মৃত রহমতুল্লার ছেলে চাঁদ আলী। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে অভিযুক্তরা কালামের বাড়িতে প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। কালাম বাড়িতে না থাকায় মা কামরুন নাহার ও স্ত্রী সুখী খাতুন তাদের বাড়িতে গালাগালি ও বাড়িতে প্রবেশে বাধা দিলে তাদের দুজনকে ইট ও কাঠের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে। তাদের চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পরে আহত দুজনকে উদ্ধার করে মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হয়।

এর আগের গত ২৩ জুলাই কালামকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুত্বর আহত করে অভিযুক্ত চাঁদ আলী, কাইফ ও নাইস নামের তিনজন। আবুল কালাম বলেন, আমার নানা ইসলাম বক্সের কোন সন্তান না থাকায় আমার মা কামরুন নাহারকে ছোট থেকে লালনপালন করেন। নানা শেষ জীবনে এসে তিনি তার সমস্ত সম্পত্তি আমার মায়ের নামে লিখে দেন। নানা ১৯৯৬ সালে আরএস ৪৭৮ দাগে দেড় কাঠা জমি হাছিনা খাতুনের কাছে বিক্রি করেন। তিনি দীর্ঘদিন ওই জমিতে বসবাস করতেন।

৪৭৯ দাগটি প্রধান সড়কের পাশে হওয়ায় হাছিনা খাতুন ও নানার অন্যান্য শরীকরা যোগসাজসে ৪৭৮ দাগের জমি না নিয়ে ৪৭৯ দাগের জমি দখলের পাঁয়তারা ও দাবি করে। যা নিয়ে আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। হাছিনা খাতুন ৪৭৯ নং দাগের দলিল ও খাজনা খারিজের কাগজপত্র আদালতে দেখাতে না পারায় আদালতের রায় আমাদের পক্ষে দিয়েছে। যার জের ধরে আমার মা ও স্ত্রীর উপর হামলা করেছে। আবারও হামলা ও মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। হামলার পর অভিযুক্তরা পলাতক থাকায় এবিষয়ে তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 onenewsbd24.com
Developed by: A TO Z IT HOST
Tuhin