গাজা শহরের বাস্তুচ্যুত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত একটি স্কুলে ইসরায়েলি হামলায় শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অনেকে। শনিবার (১০ আগস্ট) সকালে এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে,
লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে একটি সিরিজ ড্রোন ও রকেট হামলা চালিয়েছে। মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) এই হামলা চালানোর দাবি করে গোষ্ঠীটি বলেছে, শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করার প্রতিশোধ এখনও নেওয়া
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় চলমান যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৬ হাজার ৩০০ ফিলিস্তিনি শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। এর মধ্যে অবরোধের কারণে অনাহারে মারা গেছে ৩৫ জন শিশু। গাজায় ইসরায়েলি হামলার ৩০০
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলেছেন, তারা হিজবুল্লাহকে আঘাত করতে চান কিন্তু লেবাননের সঙ্গে সর্বাত্মক যুদ্ধের দিকে না যাওয়ার পক্ষে। সোমবার (২৯ জুলাই) তারা এই মন্তব্য করেছেন। গোলান মালভূমিতে শনিবারের রকেট হামলার পর
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) উত্তরাঞ্চলীয় কমান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল ওরি গর্ডিন ও অপারেশন ডিরেক্টরেটের প্রধান মেজর জেনারেল ওদেদ বাসিয়ুক লেবাননে আক্রমণের যুদ্ধ পরিকল্পনায় অনুমোদন দিয়েছেন। মঙ্গলবার তারা এই অনুমোদন দেন
ইসরায়েলি হামলায় লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর এক সিনিয়র ফিল্ড কমান্ডার নিহত হওয়ায় দেশটিতে প্রতিশোধমূলক হামলা চালিয়েছে গোষ্ঠীটি। বুধবার (১২ জুন) ইসরায়েলে শতাধিক রকেট ছুড়েছে তারা। এতে করে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে সংঘর্ষে
জাতিসংঘের শীর্ষ আদালতে দক্ষিণ আফ্রিকার দায়ের করা গাজায় গণহত্যার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ইসরায়েল। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) নেদারল্যান্ডসে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতে (আইসিজে) দেশটি গণহত্যার অভিযোগকে ‘অতি বিকৃত অভিযোগ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে।