মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫, ০৯:৫৫ অপরাহ্ন

মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

ওয়ান নিউজ ডেস্ক:
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৩১২ Time View
মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

জার্মানিতে অনুষ্ঠেয় মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি জার্মানির মিউনিখ শহরে অনুষ্ঠিত হবে এই কনফারেন্স। বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী জার্মানিতে মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। দ্বিপক্ষীয় বৈঠক নিয়ে আমরা কাজ করছি।

উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকারের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পরও শেখ হাসিনা সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্স দিয়ে তার বিদেশ সফর শুরু করেন।

৬০ বছর ধরে মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্স অনুষ্ঠান হচ্ছে, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশ ও পৃথিবীর বিখ্যাত বহুজাতিক কোম্পানির শীর্ষ নেতৃত্ব সমসাময়িক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও নিরাপত্তা বিষয় নিয়ে আলোচনা করে থাকেন। ২০২৩ সালে মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে ফ্রান্স ও ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট, যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব অংশ নিয়েছিল।

ফ্রান্স ও জার্মানির রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বৃহস্পতিবার দুপুরে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপোয় ও জার্মানির রাষ্ট্রদূত আচিম ট্রস্টার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ফ্রান্স ও জার্মানি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। স্বাধীনতার পরপরই যে গুটি কয়েক দেশ আমাদের স্বীকৃতি দিয়েছিল, দেশ দুটি তাদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রফতানি বাজার হচ্ছে জার্মানি। এটা জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ফ্রান্সও আমাদের রফতানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে, বিশেষ করে তৈরি পোশাক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ওপরের দিকে।

যুদ্ধশিশু
মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ থেকে অনেক যুদ্ধশিশুকে দত্তক হিসেবে নিয়েছিল জার্মানি ও ফ্রান্স। এ জন্য তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর আমাদের যুদ্ধশিশুদের নিয়েছিল জার্মানি ও ফ্রান্স। মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরতার কারণেই ওই শিশুদের জন্ম হয়েছিল। এ জন্য তাদের যুদ্ধশিশু বলা হয়। তবে জার্মানি ব্যাপক হারে নিয়েছিল। ওই সময় শিশুগুলো অনাথ হয়ে গিয়েছিল।

এ ছাড়া আমাদের অনেক মুক্তিযোদ্ধা পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলেন। তাদেরও চিকিৎসা দিয়েছিল দেশ দুটি। আমি এ জন্য জার্মানি ও ফ্রান্সকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © 2023 onenewsbd24.com
Developed by: FAZLY RABBY
Tuhin